"মুমিনগন অবশ্যই সফলকাম হবে ,
১) যারা নামাযে বিনয় , নম্রতা প্রদর্শনকারী ,
২) যারা বেহুদা জিনিস ও কাজ থেকে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখে চলে ।
৩) যারা আত্মশুদ্ধির সাধনা করে , ৪) যারা তাদের লজ্জাস্হানের হেফাজত করে -অবশ্য বিবাহিত স্ত্রী ও দক্ষিণ হস্তের অধিকারীদের ব্যাপারে ব্যাতিক্রম , এতে তারা নিন্দনীয় হবে না ।
তবে যারা এর বাইরে এটাকে ব্যবহার করবে তারা সীমালংঘনকারী ।
৫)যারা তাদের আমানত ও ওয়াদার সংরক্ষণ করে ।
৬) আর যারা তাদের নামাজের হেফাজতে নিয়োজিত থাকে ।"
(সূরা আল মুমিনুন :১-৯)
১) যারা নামাযে বিনয় , নম্রতা প্রদর্শনকারী ,
২) যারা বেহুদা জিনিস ও কাজ থেকে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখে চলে ।
৩) যারা আত্মশুদ্ধির সাধনা করে , ৪) যারা তাদের লজ্জাস্হানের হেফাজত করে -অবশ্য বিবাহিত স্ত্রী ও দক্ষিণ হস্তের অধিকারীদের ব্যাপারে ব্যাতিক্রম , এতে তারা নিন্দনীয় হবে না ।
তবে যারা এর বাইরে এটাকে ব্যবহার করবে তারা সীমালংঘনকারী ।
৫)যারা তাদের আমানত ও ওয়াদার সংরক্ষণ করে ।
৬) আর যারা তাদের নামাজের হেফাজতে নিয়োজিত থাকে ।"
(সূরা আল মুমিনুন :১-৯)
এ সম্পর্কে রাসূল (স) বলেন , "মুমিনের ব্যাপারটা খুবই বিস্ময়কর । কেননা , তার সকল কাজই কল্যাণপ্রদ । মুমিন ছাড়া আর কারো ব্যাপারগুলো এরকম নয় ।
১) তার জন্য আনন্দের কিছু ঘটলে সে আল্লাহর শোকর আদায় করে । তাতে তার মঙ্গল সাধিত হয় ।
২) পক্ষান্তরে ক্ষতিকর কিছু ঘটলে সে ধৈর্য অবলম্বন করে । এটাও তার জন্য কল্যাণকরই প্রমানিত হয় ।" (মুসলিম)
১) তার জন্য আনন্দের কিছু ঘটলে সে আল্লাহর শোকর আদায় করে । তাতে তার মঙ্গল সাধিত হয় ।
২) পক্ষান্তরে ক্ষতিকর কিছু ঘটলে সে ধৈর্য অবলম্বন করে । এটাও তার জন্য কল্যাণকরই প্রমানিত হয় ।" (মুসলিম)
পবিত্র কুরআনে মুমিনের গুনাবলী সম্পর্কে আরো বলা হয়েছে ,
"তোমাদেরকে এ দুনিয়ার বৈষয়িক সম্পদ যা কিছু দেয়া হয়েছে তা অতি নগণ্য ও ক্ষণস্হায়ী , আর আল্লাহর কাছে যা রয়েছে তা উত্তম ও চিরস্হায়ী । ১) তাদের জন্য যারা ঈমান আনবে ,
২) কেবলমাত্র তাদের রবের উপর ভরসা করবে ।
৩) যারা কবিরা গুনাহ থেকে এবং সকল প্রকার ফাহেশা কাজ থেকে দূরে থাকবে ।
৪) কখনো রাগ হলে ক্ষমা করবে। ৫) যারা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিবে , নামাজ কায়েম করবে
৬) এবং নিজেদের কার্যক্রম পরামর্শের ভিত্তিতে পরিচালনা করবে ।
৭) আর আমার দেয়া রিযিক থেকে খরচ করবে ।
৮) আর কখনো কেউ তাদের উপর জুলুম করলে বা তাদের সাথে আচার- আচরণে কেউ সীমালঙ্ঘন করলে তারা তা প্রতিহত করে ।
এক্ষেত্রে অপরাধ যে পরিমাণ হবে প্রতিশোধ ততটাই নেয়া যাবে ।
৯) তবে হ্যাঁ , যদি কেউ ক্ষমা করে দেয় এবং ব্যাপারটা মিটমাট করে নেয় তবে সে আল্লাহর কাছে অবশ্যই পুরস্কার পাবে ।আল্লাহ জালিমদেরকে পছন্দ করেন না । অত্যাচারিত হবার পর কেউ প্রতিশোধ নিলে তাকে দায়ী করা যাবে না । দোষী সাব্যস্ত তো তাদেরই করা যাবে-যারা মানুষের উপর জুলুম করে , এবং অন্যায়ভাবে কোন সুযোগ -সুবিধা ভোগ করতে চায় । তাদের জন্য বেদনাদায়ক শাস্তির ব্যবস্হা রাখা হয়েছে ।
১০) আর যারা সবর করবে , ক্ষমা করবে তাদের এ কাজটা বড়ই দৃঢ় মনোবলের ও উদার মনের পরিচয় বহনকারী কাজ ।" (সূরা আশ শুরা :৩৬-৪৩)
"তোমাদেরকে এ দুনিয়ার বৈষয়িক সম্পদ যা কিছু দেয়া হয়েছে তা অতি নগণ্য ও ক্ষণস্হায়ী , আর আল্লাহর কাছে যা রয়েছে তা উত্তম ও চিরস্হায়ী । ১) তাদের জন্য যারা ঈমান আনবে ,
২) কেবলমাত্র তাদের রবের উপর ভরসা করবে ।
৩) যারা কবিরা গুনাহ থেকে এবং সকল প্রকার ফাহেশা কাজ থেকে দূরে থাকবে ।
৪) কখনো রাগ হলে ক্ষমা করবে। ৫) যারা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিবে , নামাজ কায়েম করবে
৬) এবং নিজেদের কার্যক্রম পরামর্শের ভিত্তিতে পরিচালনা করবে ।
৭) আর আমার দেয়া রিযিক থেকে খরচ করবে ।
৮) আর কখনো কেউ তাদের উপর জুলুম করলে বা তাদের সাথে আচার- আচরণে কেউ সীমালঙ্ঘন করলে তারা তা প্রতিহত করে ।
এক্ষেত্রে অপরাধ যে পরিমাণ হবে প্রতিশোধ ততটাই নেয়া যাবে ।
৯) তবে হ্যাঁ , যদি কেউ ক্ষমা করে দেয় এবং ব্যাপারটা মিটমাট করে নেয় তবে সে আল্লাহর কাছে অবশ্যই পুরস্কার পাবে ।আল্লাহ জালিমদেরকে পছন্দ করেন না । অত্যাচারিত হবার পর কেউ প্রতিশোধ নিলে তাকে দায়ী করা যাবে না । দোষী সাব্যস্ত তো তাদেরই করা যাবে-যারা মানুষের উপর জুলুম করে , এবং অন্যায়ভাবে কোন সুযোগ -সুবিধা ভোগ করতে চায় । তাদের জন্য বেদনাদায়ক শাস্তির ব্যবস্হা রাখা হয়েছে ।
১০) আর যারা সবর করবে , ক্ষমা করবে তাদের এ কাজটা বড়ই দৃঢ় মনোবলের ও উদার মনের পরিচয় বহনকারী কাজ ।" (সূরা আশ শুরা :৩৬-৪৩)
উপরোক্ত কুরআন ও হাদিসের বানীতে মুমিনের গুনাবলী অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে । আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে উক্ত গুনাবলী অর্জনের মাধ্যমে খাটি মুমিন হওয়ার তৌফিক দান করুন । আমীন
No comments:
Post a Comment
thank you