আমরা কোকাকোলা জাতীয় সফট ড্রিংকে লবণ দিলে ঝাঁঝ বা বুদবুদ উঠে কেন?
"আসলে আমরা যেসকল কোমল পানীয় পান করি তা আর কিছুই নয় কার্বন ডাই অক্সাইড মেশানো পানি। এটা একটা তরল-গ্যাস দ্রবণ। কার্বন ডাই অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত করা হয় অতিরিক্ত চাপ দিয়ে। তাই এদের বলা হয় Carbonated Beverage আর সাথে বিভিন্ন ফ্লেভার,কালার মিশিয়ে কোক, স্প্রাইট ইত্যাদি বানিয়ে ফেলা হয়।
কথা হচ্ছে, তরল পানি তে কিন্তু অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করেই কার্বন ডাই অক্সাইড মেশানো হচ্ছে, যার মানে এর দ্রাব্যতা বেশ কম। তবুও চাপ প্রয়োগ করে তরল কে গ্যাস দ্বারা সম্পৃক্ত করে ফেলা হয়।
তো, সেই কোকে আমি যদি লবণ মিশাই, তাহলে আসলে সেই লবণ দ্রবীভূত হয়ে যায়। কারণ এর দ্রাব্যতা গ্যাসের চেয়ে বহুগুণ বেশি। যেহেতু দ্রবণটা আগে থেকেই সম্পৃক্ত ছিল, তাই লবণকে দ্রবীভূত করতে গিয়ে সে গ্যাস কে দ্রবণ থেকে ছেড়ে দেয় এবং সেই গ্যাসই বুদবুদ করে বের হয়ে আসে, যখন আমরা লবণ দেই...
তার মানে এখানের প্রিন্সিপাল টা খুব সহজ, লবণের দ্রাব্যতা গ্যাসের চেয়ে বেশি, তাই সে দ্রবীভূত হতে গিয়ে সম্পৃক্ত তরল থেকে গ্যাস কে বের করে দেয়, এবং নিজে দ্রবীভূত হয়...
"আসলে আমরা যেসকল কোমল পানীয় পান করি তা আর কিছুই নয় কার্বন ডাই অক্সাইড মেশানো পানি। এটা একটা তরল-গ্যাস দ্রবণ। কার্বন ডাই অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত করা হয় অতিরিক্ত চাপ দিয়ে। তাই এদের বলা হয় Carbonated Beverage আর সাথে বিভিন্ন ফ্লেভার,কালার মিশিয়ে কোক, স্প্রাইট ইত্যাদি বানিয়ে ফেলা হয়।
কথা হচ্ছে, তরল পানি তে কিন্তু অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করেই কার্বন ডাই অক্সাইড মেশানো হচ্ছে, যার মানে এর দ্রাব্যতা বেশ কম। তবুও চাপ প্রয়োগ করে তরল কে গ্যাস দ্বারা সম্পৃক্ত করে ফেলা হয়।
তো, সেই কোকে আমি যদি লবণ মিশাই, তাহলে আসলে সেই লবণ দ্রবীভূত হয়ে যায়। কারণ এর দ্রাব্যতা গ্যাসের চেয়ে বহুগুণ বেশি। যেহেতু দ্রবণটা আগে থেকেই সম্পৃক্ত ছিল, তাই লবণকে দ্রবীভূত করতে গিয়ে সে গ্যাস কে দ্রবণ থেকে ছেড়ে দেয় এবং সেই গ্যাসই বুদবুদ করে বের হয়ে আসে, যখন আমরা লবণ দেই...
তার মানে এখানের প্রিন্সিপাল টা খুব সহজ, লবণের দ্রাব্যতা গ্যাসের চেয়ে বেশি, তাই সে দ্রবীভূত হতে গিয়ে সম্পৃক্ত তরল থেকে গ্যাস কে বের করে দেয়, এবং নিজে দ্রবীভূত হয়...
No comments:
Post a Comment
thank you